আপাত দৃষ্টিতে মনে হয় “রম্যরচনা” মানে পাঠকের জন্য হাসির খোরাক। গভীরভাবে যে কোন গল্প (রম্যরচনা)পাঠ কররে মনে হবে,হাসি-খুশির ভিতর দিয়ে লেখক পাঠককে একটি “মেসেজ”দিতে চাচ্ছেন,যেটি অত্যন্ত তাৎপর্যপুর্ণ। কাজেই রম্যরচনা পাঠ করলে এক দিকে যেমন আনন্দ পাওয়া যায় অন্যদিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ মেসেজও পাওয়া যায়,- যে মেসেজ সংগ্রামে চলার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।